সূরা কাহাফ কেন পড়বেন? ১- মুসনাদে আহমদে হযরত সাহল ইবনে মু'আযের বর্ণনা আছে যে, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেন, "যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম ও শেষ আয়াতগুলো পাঠ করে, তার জন্য তার পা থেকে মাথা পর্যন্ত একটি নূর হয়ে যায়, এবং যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ সূরা পাঠ করে, তার জন্য জমিন থেকে আসমান পর্যন্ত নূর হয়ে যায়।" ২- কোনো কোনো বর্ণনায় আছে, "যে ব্যক্তি শুক্রবার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করে, তাঁর পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দেবে এবং বিগত জুমু'আ থেকে এই জুমু'আ পর্যন্ত তাঁর সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে"। ৩- আবু দারদা রা. বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন “যদি কেউ সূরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে।” (সহীহ মুসলিম) ৪- সহীহ মুসলিমের আরেকটি বর্ণনায় আছে, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি দাজ্জালের আগমণের সময় জীবিত থাকবে, সে যেন সূরা কাহাফের শেষের আয়াতগুলো তিলাওয়াত করে"। ৫- তিরমিযীতে বর্ণিত আছে, “যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম তিন আয়াত তিলাওয়াত করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে"। ৬- আবু সাঈদ খুদরী রা.