সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

বঙ্গবন্ধুর প্রেমে ছাগলের মোলাকাত-খালিদ বিন ওয়ালিদ

প্রিয় ছাগলটি জাতির জনকের ছবি এভাবে চেটে পুটে খেয়ে অামাদের বঙ্গবন্ধুকে অবমানা করছি। … বঙ্গবন্ধুর অবমানোনার দায়ে এই ছাগলটির কি ৫৭ ধারায় ১৪ বছরের জেল হবে মাননীয় স্পিকার। Favorite goat father of the nation picture this way
সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

ঈমানী দূর্বলতার কারন ও প্রতিকার

https://youtu.be/PgkMnNQ0ryk

ভারতে মুসলিম বোনকে হত্যা

ভারতে মুসলিম ছাত্রী হত্যা..| ********************** নাম:- জান্নাত আরা| ভারতের তামিলনাড়ুর মুসলিম ছাত্রী| এলাকার বখাটে হিন্দু যুবক দীর্ঘদিন ধরে প্রেম নিবেদন করে আসছিলো| মেয়েটি নিজে শ্বাসত ধর্ম ইসলামের অনুসারী মুসলিম বলেই বখাটে যুবককে বলেছিলো বার বার,সে মুসলমান,প্রেম-টেমের ধার ধারেনা সে|ব্যাস,এটাই তার জন্যে কাল হয়ে পড়ে|জান্নাতকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের পর গলা কেটে হত্যা করে ওই মানুষ নামের পশুটি|ভারতের মিডিয়া ওই পশুটির নাম পর্যন্ত প্রকাশ করেনি,প্রকাশ করেনি এতো বড় হত্যার জঘন্য ঘটনাটিও|ফেসবুকের বদৌলতে খবরটি প্রকাশ হয় একজন থেকে অন্যজনে|

জুমার দিন সূরা কাহফ পড়া

সূরা কাহাফ কেন পড়বেন? ১- মুসনাদে আহমদে হযরত সাহল ইবনে মু'আযের বর্ণনা আছে যে, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেন, "যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম ও শেষ আয়াতগুলো পাঠ করে, তার জন্য তার পা থেকে মাথা পর্যন্ত একটি নূর হয়ে যায়, এবং যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ সূরা পাঠ করে, তার জন্য জমিন থেকে আসমান পর্যন্ত নূর হয়ে যায়।" ২- কোনো কোনো বর্ণনায় আছে, "যে ব্যক্তি শুক্রবার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করে, তাঁর পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দেবে এবং বিগত জুমু'আ থেকে এই জুমু'আ পর্যন্ত তাঁর সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে"। ৩- আবু দারদা রা. বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন “যদি কেউ সূরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে।” (সহীহ মুসলিম) ৪- সহীহ মুসলিমের আরেকটি বর্ণনায় আছে, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি দাজ্জালের আগমণের সময় জীবিত থাকবে, সে যেন সূরা কাহাফের শেষের আয়াতগুলো তিলাওয়াত করে"। ৫- তিরমিযীতে বর্ণিত আছে, “যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম তিন আয়াত তিলাওয়াত করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে"। ৬- আবু সাঈদ খুদরী রা.

গাজওয়াতুল হিন্দের মোবারকবাদ জিহাদ

যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহর। দরুদ ও সালাম আল্লাহর রাসূল (সা) এর উপর। পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি। গাজওয়াতুল হিন্দ হল রাসূলুল্লাহ (সা) কর্তৃক ভবিষ্যদ্বাণীতে বর্ণীত ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলিম ও মুশিরকদের মধ্যে ভবিতব্য চূড়ান্ত যুদ্ধ। যাতে মুসলিমরা জয় লাভ করবে। এ ব্যাপারে যে সব বর্ণণা আছে তা নিম্নে দেওয়া হল (১) হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) এর প্রথম হাদিস সর্বপ্রথম হাদিসটি আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত । তিনি বলেন আমার অন্তরঙ্গ বন্ধু হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) আমকে বলেছেন যেঃ “ এই উম্মাহর মধ্যে একটি দল সিন্ধ এবং হিন্দ এর দিকে অগ্রসর হবে ” হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন আমি যদি এই অভিযানে শরীক হতে পারতাম এবং শহীদ হতে পারতাম তাহলে উত্তম হত ; আর যদি আমি গাজী হয়ে ফিরে আসতাম তবে আমি একজন মুক্ত হযরত আবু হুরায়রা হতাম, যাকে সর্বশক্তিমান আল্লাহ্ জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি দিতেন । রেফারেন্সঃ এই শব্দগুলো দিয়ে শুধুমাত্র ইমাম বিন হাম্বল (রঃ) তার ‘মুসনাদে’ হাদিসটি বর্ণনা করেছন । এবং ইবনে কাসির এই রেফারেন্সে হাদিসটির অনুলিপি তার ‘ আল-বিদায়া ওয়া নিহায়া ’ –তে উল্লেখ করেছেন । ক্বাজী আহমা

ইসলামিক পেইজে লাইক করুন

ইসলামিক পেইজে লাইক করলে আপনি ইসলামের আলোয় আলোকিত হবেন,আসুন লাইক দেই,এবং ইসলাম প্রচার করি

তাওহীদ সিরিজঃ৪-----শাইখ মুসা জিবরিল

মহান আল্লাহ এঁর অনেকগুলো নামের মধ্যে ‘বাসমালাহ’ বা ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম’ এর মধ্যে তিনটি নাম উল্লেখিত হয়েছে। ‘আল্লাহ’, ‘আর-রাহমান’ এবং ‘আর-রাহীম’। আগের পর্বে ‘আল্লাহ’ নামের মাহাত্ম্য ও গভীরতা সম্পর্কে জেনেছি আমরা। আল’হামদুলিল্লাহি তা’আলা। . ‘আর-রাহমান’ এবং ‘আর-রাহীম’ হলো মহান আল্লাহর এমন দুটি গুণবাচক নাম যেগুলো তাঁর সুবিশাল, ব্যাপক, পরম দয়া ও করুনার বৈশিষ্ট ধারণ করে আছে। এই দুটি নামের প্রয়োগের ক্ষেত্র, মর্মার্থ ও গভীরতা যদি আমরা বুঝতে পারি, তবে মহান আল্লাহর প্রতি আমাদের আনুগত্য ও ভালোবাসার মাত্রায় ব্যাপক পরিবর্তন আসবে ইনশা আল্লাহ। . এই পর্বে আমরা উপরের দুটি গুণবাচক নাম এবং মহান আল্লাহর অসীম ও অশেষ রাহমাত লাভের কিছু উপায় নিয়ে আলোচনা শুনবো। . ডাউনলোড লিংকঃ ----------------- স্ট্রিমিং অডিও (রেকোমেন্ডেড) - https://audiomack.com/album/mubash/tawheed-series-by-shaykh-ahmad-musa-jibreel (পুরা অ্যালবাম দেয়া আছে, এপিসোড - ৪ শুনুন) আর্কাইভঃ http://bit.ly/2hMq8O3