সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভারতে মুসলিম বোনকে হত্যা

ভারতে মুসলিম ছাত্রী হত্যা..| ********************** নাম:- জান্নাত আরা| ভারতের তামিলনাড়ুর মুসলিম ছাত্রী| এলাকার বখাটে হিন্দু যুবক দীর্ঘদিন ধরে প্রেম নিবেদন করে আসছিলো| মেয়েটি নিজে শ্বাসত ধর্ম ইসলামের অনুসারী মুসলিম বলেই বখাটে যুবককে বলেছিলো বার বার,সে মুসলমান,প্রেম-টেমের ধার ধারেনা সে|ব্যাস,এটাই তার জন্যে কাল হয়ে পড়ে|জান্নাতকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের পর গলা কেটে হত্যা করে ওই মানুষ নামের পশুটি|ভারতের মিডিয়া ওই পশুটির নাম পর্যন্ত প্রকাশ করেনি,প্রকাশ করেনি এতো বড় হত্যার জঘন্য ঘটনাটিও|ফেসবুকের বদৌলতে খবরটি প্রকাশ হয় একজন থেকে অন্যজনে|

জুমার দিন সূরা কাহফ পড়া

সূরা কাহাফ কেন পড়বেন? ১- মুসনাদে আহমদে হযরত সাহল ইবনে মু'আযের বর্ণনা আছে যে, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেন, "যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম ও শেষ আয়াতগুলো পাঠ করে, তার জন্য তার পা থেকে মাথা পর্যন্ত একটি নূর হয়ে যায়, এবং যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ সূরা পাঠ করে, তার জন্য জমিন থেকে আসমান পর্যন্ত নূর হয়ে যায়।" ২- কোনো কোনো বর্ণনায় আছে, "যে ব্যক্তি শুক্রবার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করে, তাঁর পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দেবে এবং বিগত জুমু'আ থেকে এই জুমু'আ পর্যন্ত তাঁর সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে"। ৩- আবু দারদা রা. বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন “যদি কেউ সূরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে।” (সহীহ মুসলিম) ৪- সহীহ মুসলিমের আরেকটি বর্ণনায় আছে, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি দাজ্জালের আগমণের সময় জীবিত থাকবে, সে যেন সূরা কাহাফের শেষের আয়াতগুলো তিলাওয়াত করে"। ৫- তিরমিযীতে বর্ণিত আছে, “যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম তিন আয়াত তিলাওয়াত করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে"। ৬- আবু সাঈদ খুদরী রা.