সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

তাওহীদ সিরিজঃ৪-----শাইখ মুসা জিবরিল

মহান আল্লাহ এঁর অনেকগুলো নামের মধ্যে ‘বাসমালাহ’ বা ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম’ এর মধ্যে তিনটি নাম উল্লেখিত হয়েছে। ‘আল্লাহ’, ‘আর-রাহমান’ এবং ‘আর-রাহীম’। আগের পর্বে ‘আল্লাহ’ নামের মাহাত্ম্য ও গভীরতা সম্পর্কে জেনেছি আমরা। আল’হামদুলিল্লাহি তা’আলা।

.
‘আর-রাহমান’ এবং ‘আর-রাহীম’ হলো মহান আল্লাহর এমন দুটি গুণবাচক নাম যেগুলো তাঁর সুবিশাল, ব্যাপক, পরম দয়া ও করুনার বৈশিষ্ট ধারণ করে আছে। এই দুটি নামের প্রয়োগের ক্ষেত্র, মর্মার্থ ও গভীরতা যদি আমরা বুঝতে পারি, তবে মহান আল্লাহর প্রতি আমাদের আনুগত্য ও ভালোবাসার মাত্রায় ব্যাপক পরিবর্তন আসবে ইনশা আল্লাহ।

.
এই পর্বে আমরা উপরের দুটি গুণবাচক নাম এবং মহান আল্লাহর অসীম ও অশেষ রাহমাত লাভের কিছু উপায় নিয়ে আলোচনা শুনবো।

.

ডাউনলোড লিংকঃ
-----------------

স্ট্রিমিং অডিও (রেকোমেন্ডেড) - https://audiomack.com/album/mubash/tawheed-series-by-shaykh-ahmad-musa-jibreel
(পুরা অ্যালবাম দেয়া আছে, এপিসোড - ৪ শুনুন)

আর্কাইভঃ http://bit.ly/2hMq8O3

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

শাইখ তামিম আল আদনানী

আজকে শাইখ তামিম আল আদনানী হাফিজাহুল্লাহ যখন জিহাদের কথা বলছে তখনই কিছু নামদারী মুসলমান তাকে খারেজি, জঙ্গি এসব বলে যাচ্ছে ।আসলে তিনি হচ্ছেন আহলে সুন্নাহর অন্তভুক্ত, যখন তিনি তাগুত শক্তির বিরুধিতা করছে তখনই তিনাকে খারেজী বলে মুসলিম যুবকদের হতে দূরে রাখতে চাও পারবেনা,ওনার কারনে ওনেক যুবক সঠিক পথের দিশা পেয়েছে।

ভারতে মুসলিম বোনকে হত্যা

ভারতে মুসলিম ছাত্রী হত্যা..| ********************** নাম:- জান্নাত আরা| ভারতের তামিলনাড়ুর মুসলিম ছাত্রী| এলাকার বখাটে হিন্দু যুবক দীর্ঘদিন ধরে প্রেম নিবেদন করে আসছিলো| মেয়েটি নিজে শ্বাসত ধর্ম ইসলামের অনুসারী মুসলিম বলেই বখাটে যুবককে বলেছিলো বার বার,সে মুসলমান,প্রেম-টেমের ধার ধারেনা সে|ব্যাস,এটাই তার জন্যে কাল হয়ে পড়ে|জান্নাতকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের পর গলা কেটে হত্যা করে ওই মানুষ নামের পশুটি|ভারতের মিডিয়া ওই পশুটির নাম পর্যন্ত প্রকাশ করেনি,প্রকাশ করেনি এতো বড় হত্যার জঘন্য ঘটনাটিও|ফেসবুকের বদৌলতে খবরটি প্রকাশ হয় একজন থেকে অন্যজনে|

জুমার দিন সূরা কাহফ পড়া

সূরা কাহাফ কেন পড়বেন? ১- মুসনাদে আহমদে হযরত সাহল ইবনে মু'আযের বর্ণনা আছে যে, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেন, "যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম ও শেষ আয়াতগুলো পাঠ করে, তার জন্য তার পা থেকে মাথা পর্যন্ত একটি নূর হয়ে যায়, এবং যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ সূরা পাঠ করে, তার জন্য জমিন থেকে আসমান পর্যন্ত নূর হয়ে যায়।" ২- কোনো কোনো বর্ণনায় আছে, "যে ব্যক্তি শুক্রবার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করে, তাঁর পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দেবে এবং বিগত জুমু'আ থেকে এই জুমু'আ পর্যন্ত তাঁর সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে"। ৩- আবু দারদা রা. বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন “যদি কেউ সূরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে।” (সহীহ মুসলিম) ৪- সহীহ মুসলিমের আরেকটি বর্ণনায় আছে, “তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি দাজ্জালের আগমণের সময় জীবিত থাকবে, সে যেন সূরা কাহাফের শেষের আয়াতগুলো তিলাওয়াত করে"। ৫- তিরমিযীতে বর্ণিত আছে, “যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম তিন আয়াত তিলাওয়াত করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে"। ৬- আবু সাঈদ খুদরী রা.